সারা দেশ

বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির মাভাবিপ্রবি শাখার উদ্যোগে “নবীন উৎসব ও ক্যারিয়ার গাইডলাইন” শীর্ষক বিশেষ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।

reporter-icon
নাদিম তালুকদার: স্টাফ রিপোর্টার ( মুক্তধ্বনি )
নভেম্বর ২১, ২০২৫ | 0
মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (মাভাবিপ্রবি) নবীন শিক্ষার্থীদের নিয়ে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির মাভাবিপ্রবি শাখার উদ্যোগে “নবীন উৎসব ও ক্যারিয়ার গাইডলাইন” শীর্ষক বিশেষ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (২০ নভেম্বর ২০২৫) সকাল ৯টা থেকে টাঙ্গাইল জেলা শিল্পকলা একাডেমিতে এ আয়োজন অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম সাদ্দাম। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন— বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির টাঙ্গাইল শহর শাখা সাবেক সভাপতি ও টাংগাইল সদর-৫ আসনে জামায়াত ইসলামির এমপি প্রার্থী আহসান হাবিব মাসুদ, বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় ছাত্রকল্যাণ সম্পাদক হাফেজ ডা. রেজওয়ানুল হক,জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্রসংসদের জিএস মাজহারুল ইসলাম। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন মাভাবিপ্রবি ছাত্রশিবিরের কর্মী-সমর্থক ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক,শিক্ষার্থী ও সাংবাদিকবৃন্দ।
সর্বাধিক পঠিত
দুর্নীতি তালাশ নিউজ টিভির ঢাকা বিভাগীয় ব্যুরো চীফ হলেন সাংবাদিক মোঃ মনিরুজ্জামান।

দুর্নীতি তালাশ নিউজ টিভির নতুন ব্যুরো চিপ (ঢাকা বিভাগ) হলেন মোঃ মনিরুজ্জামান। নিজস্ব প্রতিবেদকঃ দুর্নীতি তালাশ নিউজ টিভি পরিবারে ব্যুরো চিপ (ঢাকা বিভাগ) পদে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন অভিজ্ঞ সংবাদকর্মী মোঃ মনিরুজ্জামান। তার দীর্ঘদিনের সাংবাদিকতা অভিজ্ঞতা ও নিষ্ঠা প্রতিষ্ঠানকে আরও গতিশীল ও শক্তিশালী করে তুলবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন সংশ্লিষ্টরা। প্রতিষ্ঠানটির দায়িত্বশীলরা জানান, দুর্নীতি দমন ও সামাজিক অন্যায়-অবিচার তুলে ধরতে মোঃ মনিরুজ্জামান সাহেবের নেতৃত্ব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। তার আন্তরিক প্রচেষ্টা ও স্বচ্ছ দৃষ্টিভঙ্গি দুর্নীতি তালাশ নিউজ টিভির কর্মকাণ্ডকে আরও এগিয়ে নেবে। এই উপলক্ষে শুভেচ্ছা জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেনঃ ১️⃣ মোঃ শাহ নেওয়াজ, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, দুর্নীতি তালাশ নিউজ টিভি ২️⃣ মোঃ শহিদুল ইসলাম, সম্পাদক ও প্রকাশক, দুর্নীতি তালাশ নিউজ টিভি ৩️⃣ মোঃ মাহমুদুল হাসান, বার্তা সম্পাদক, দুর্নীতি তালাশ নিউজ টিভি তারা এক যৌথ বিবৃতিতে বলেন— “আমরা মোঃ মনিরুজ্জামান সাহেবের সার্বিক মঙ্গল কামনা করছি। তার প্রচেষ্টা ও নেতৃত্বে দুর্নীতি তালাশ নিউজ টিভি পরিবার অচিরেই আরও শক্তিশালী অবস্থানে পৌঁছাবে।”

বাংলাদেশের বৃহত্তম এনজিও সংস্থা"আশা"উদ্যোগে গোপালপুরে সোনামুই গ্রামে হয়ে গেল মেডিকেল ফ্রি ক্যাম্পিং

বাংলাদেশের বৃহৎ এনজিও সংস্থা "আশা"এর উদ্যোগে হয়ে গেল ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পেইন যেখানে ফ্রিতে চিকিৎসা দেওয়া হয় এলাকার বিভিন্ন পেশাজীবী এবং কর্মজীবী মানুষের মধ্যে। ২৪ অক্টোবর ২০২৫ তারিখে টাঙ্গাইল জেলার গোপালপুর উপজেলার সোনামুই গ্রামে সকাল থেকে এই ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পেইন করা হয় আশায় এনজিও হেমনগর শাখার উদ্যোগে এটি বাস্তবায়িত করা হয়। উক্ত ক্যাম্পেইনে উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্যকর্মী এবং মেডিকেল অফিসারসহ অন্যান্য সেবিকারা। আশা এনজিও কর্তৃক ক্যাম্পেইনে বিশেষ ভূমিকা পালন করেছেন "আশা" হেমনগর ব্রাঞ্চের পক্ষথেকে আশা এনজিওর এই ক্যাম্পেইনে গ্রামের সকল পেশাজীবীর মানুষেরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে ক্যাম্পেইনটিতে অংশগ্রহণ করেন এবং তারই মাধ্যমে তাদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা সঠিক ভাবে নিরূপণ করতে সহযোগিতা করেন। আশা এনজিওর মাধ্যমে ক্যাম্পেইন করে মানুষের জন্য সময় উপযোগী এবং প্রয়োজনীয় একটি বিষয় হয়ে দাঁড়াবে যেটি গ্রামের মানুষের মধ্যে সচেতনতা এবং স্বাস্থ্য সঠিকভাবে পর্যালোচনা বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এই উদ্যোগে এলাকাবাসী অত্যন্ত প্রাণবন্ত ভাবে উৎফুল্ল প্রকাশ করেছে। উক্ত ক্যাম্পেইনে উপস্থিত ছিলেন সাংবাদিকবৃন্দ এবং সাধারণ মানুষ। এবং তাদের ক্যাম্পেইন ডাক্তার সঠিকভাবে স্বাস্থ্যসেবা প্রদান করেছে। আশা এনজিও আগামী দিনগুলোর জন্য এইরকম ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পেইন মানুষের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় একটি ধাপ হিসাবে গণ্য হবে।

শুকরিয়া আদায় না করলে কি নিয়ামত কমে যাবে?

মাজ, রোজা, হজ, জাকাত, পরিবার, সমাজসহ জীবনঘনিষ্ঠ ইসলামবিষয়ক প্রশ্নোত্তর অনুষ্ঠান ‘আপনার জিজ্ঞাসা’। জয়নুল আবেদীন আজাদের উপস্থাপনায় এনটিভির জনপ্রিয় এ অনুষ্ঠানে দ‍র্শকের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন বিশিষ্ট আলেম ড. মোহাম্মদ সাইফুল্লাহ। আপনার জিজ্ঞাসার ২৩৩৪তম পর্বে নিয়ামতের শুকরিয়া আদায় না করলে নিয়ামত কমে যাবে কি না, সে বিষয়ে ঢাকা থেকে চিঠির মাধ্যমে জানতে চেয়েছেন একজন দর্শক। অনুলিখন করেছেন জান্নাত আরা পাপিয়া। প্রশ্ন : নিয়ামতের শুকরিয়া আদায় না করলে কি নিয়ামত কমে যাবে? উত্তর : নিয়ামতের শুকরিয়া আদায় না করা কুফরি। এটা বড় কুফরি না, ছোট কুফরি। যদি আল্লাহর বান্দারা আল্লাহর নিয়ামতের শুকরিয়া আদায় না করে থাকেন, তাহলে তাঁরা কুফরি কাজ করে থাকলেন। এ জন্য আল্লাহ কোরআনে স্পষ্ট করে বলেছেন, ‘তোমরা আমার শুকরিয়া আদায় করো, আমার সঙ্গে কুফরি করো না।’ আল্লাহ যে নিয়ামত দিয়ে সমৃদ্ধ করেছেন, আল্লাহর নিয়ামত লাভ করে সুন্দর জীবনযাপন করা, এটা যদি কেউ আল্লাহর কাছে সত্যিকার অর্থে তুলে ধরতে না পারে, তাহলে সে ব্যক্তি আল্লাহর নিয়ামতের শুকরিয়া করলেন না, কুফরি করলেন। এই জন্য আল্লাহ সুরা দোহার শেষ আয়াতে বলেছেন, ‘তুমি তোমার রবের নিয়ামত প্রকাশ করো। কারণ, তোমার কাছে যখন নিয়ামত আসছে, তখন আল্লাহ পছন্দ করেন যে তুমি আল্লাহর এই নিয়ামতের বিষয়টি তুলে ধরবে।’ আল্লাহর কাছে বলবে, আল্লাহ আমাকে এই নিয়ামত দিয়ে সমৃদ্ধ করেছেন। আল্লাহ নিয়ামতকে বান্দার কাছে তুলে ধরার জন্য বলেছেন, বহিঃপ্রকাশ করার জন্য বলেছেন। বহিঃপ্রকাশ দুই ধরনের হতে পারে। একটি হলো নিয়ামতের ব্যবহারের মাধ্যমে বহিঃপ্রকাশ করা। দ্বিতীয়ত, নিয়ামতের বিষয়টি হলো মানুষের কাছে নিয়ামত তুলে ধরবে। যাতে করে আল্লাহর প্রশংসা প্রকাশ পায়। নিয়ামতের শুকরিয়া যদি কেউ আদায় না করেন, তাহলে কুফরি হবে। আল্লাহ বলেছেন, যদি তোমরা শুকরিয়া আদায় করে থাক, তাহলে আমি আরো বৃদ্ধি করে দেব। বান্দারা যখন নিয়ামতের শুকরিয়া আদায় করবে, তখন আল্লাহ আরো নিয়ামত দিয়ে সমৃদ্ধ করে দেন। আর যদি আল্লাহর নিয়ামতের শুকরিয়া আদায় না করা হয়, তাহলে আল্লাহ নিয়ামত কমিয়ে দেবেন এবং সেইসঙ্গে আরেকটি কঠিন বাণী আল্লাহ বলেছেন, ‘জেনে রাখো আল্লাহর কঠিন আজাবও তোমাদের জন্য অবধারিত থাকবে।’ নিয়ামতের শুকরিয়া শুধু মুখে আদায় করা যথেষ্ট নয়। কোরআনে আল্লাহ বলেন, ‘তোমরা আল্লাহর শুকরিয়া আমলের মাধ্যমে আদায় করো।’ সুতরাং বান্দারা শুকরিয়া আদায় করবে। শুকরিয়ার অনেকগুলো দিক রয়েছে, তার মধ্যে আমলের মাধ্যমে শুকরিয়া আদায় করা হলো শুকরিয়ার সর্বোচ্চ স্তর।

নবী মুহাম্মদ (সাঃ) - নিষ্পাপ চরিত্রের একটি উজ্জ্বল উদাহরণ

তিনি ছিলেন মানবজাতির আদর্শ। তিনি অত্যন্ত উদার ও বিনয়ী ছিলেন। তিনি ছিলেন একজন সমাজ সংস্কারক এবং একজন সাহসী যোদ্ধা। এছাড়াও তিনি একজন দক্ষ প্রশাসক, একজন দক্ষ রাষ্ট্রনায়ক এবং একজন সফল প্রচারক ছিলেন। তিনিই উত্তম চরিত্র ও উদারতার একমাত্র উৎস। তিনি সকলের আদর্শহীন এবং প্রিয় ব্যক্তিত্ব। যার প্রেমে, দুনিয়া মাতাল। তিনি আমার আদর্শ, তিনি আমার নেতা। তিনি আমার নবী, আমাদের নবী এবং সকলের নবী। তিনি হলেন হযরত মুহাম্মদ (সা.) তিনি সর্বোত্তম আদর্শ। সমস্ত মানবজাতির জন্য করুণা। অন্ধকারে নিমজ্জিত বিশ্বের মানুষের জন্য পথপ্রদর্শক হিসেবে। তার অসাধারণ চরিত্র, মাধুর্য এবং অতুলনীয় ব্যক্তিত্ব সবাইকে অবাক করেছে। মুমিনের চঞ্চল হৃদয় তাকে এক নজর দেখার জন্য আকুল হয়ে থাকে। কবি কাজী নজরুল বলেছেন: “বিচ্ছেদের রাত ছিল একাকার কান্নার ভোর; আমার মনে শান্তি নেই, আমি কাঁদছি। হে মদিনাবাসীর প্রেমিক, আমার হাত ধর।" তার নিষ্কলুষ চরিত্রের স্বীকৃতি দিয়ে পবিত্র কোরআনে বলা হয়েছে, "তোমাদের জন্য আল্লাহর রাসূলের মধ্যে রয়েছে উত্তম আদর্শ।" (সূরা আল-আহজাব, আয়াত 21)। অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় যে আজ কিছু লোক সেই নবীর সম্মানকে অবমাননা করছে। হৃদয় ভেঙ্গে যায়। আমাদের ক্ষমা করুন, হে নবী! তিনি তার অবিস্মরণীয় ক্ষমা, উদারতা, সততা, নম্রতা প্রভৃতির বিরল মুগ্ধতা দিয়ে বর্বর আরব জাতির আস্থা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছিলেন। এজন্য তারা তাকে ‘আল-আমিন’ উপাধিতে ভূষিত করেন। তারা সর্বসম্মতিক্রমে স্বীকার করেছিল যে তিনি নম্র এবং গুণী ছিলেন। টাকা দিয়ে নয়, ভালো ব্যবহার দিয়ে তিনি বিশ্ববাসীকে জয় করেছেন। আল্লাহ তাঁর গুণাবলী সম্পর্কে কুরআনে ঘোষণা করেছেন, ‘নিশ্চয়ই তুমি মহৎ চরিত্রের অধিকারী।’ (সূরা আল কালাম, আয়াত ৪)। তিনি কখনো মানুষকে তুচ্ছ করেননি। আত্মসম্মানবোধে তিনি কাউকে তুচ্ছ মনে করেননি। তিনি বিশ্বের হৃদয়ে উচ্চতর চরিত্রের একটি অনুপম মানদণ্ড স্থাপন করেছেন। নম্রতা তার চরিত্রে সর্বদা উপস্থিত ছিল। পৃথিবীর মানবতার কল্যাণে তাকে পৃথিবীতে পাঠানো হয়েছিল শ্রেষ্ঠ আদর্শের বাস্তবায়নকারী ও প্রশিক্ষক হিসেবে। এ প্রসঙ্গে স্বয়ং রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘আমাকে আমার উত্তম চরিত্র পূর্ণ করার জন্য প্রেরিত করা হয়েছে।’ (মুসনাদে আহমদ, মিশকাত) ব্যক্তিগত জীবনে তিনি ছিলেন বিনয়ী এবং আচার-আচরণে অত্যন্ত বিনয়ী। দুর্বল ব্যক্তিকে কড়া কথায় আঘাত করবেন না। তিনি কোন মানুষকে তার সাধ্যের বাইরে অসাধ্য সাধন করতে বাধ্য করেননি। গরিব-অসহায় মানুষের সঙ্গে মেলামেশা করতেন। তিনি লোকদেরকে তাদের আচরণে অপ্রয়োজনীয় রাগ ও রাগ থেকে সর্বদা বিরত থাকার উপদেশ দিতেন এবং মানুষকে সতর্ক করে দিয়েছিলেন, “যে বিনয়ী হয়, আল্লাহ তাকে উঁচু করে দেন এবং যে অহংকারী হয়, আল্লাহ তাকে লাঞ্ছিত করেন।” (মিশকাত) কাফেররাও তার কাছ থেকে অপ্রত্যাশিতভাবে সদয় ও নম্র আচরণ পেয়েছিল। তার অনুসারীরা তাকে উচ্চ সম্মানের সাথে ধরেছিল কারণ তিনি খুব নমনীয় এবং নম্র ছিলেন। হজরত আয়েশা (রা.) তার ভদ্র আচার-আচরণ সম্পর্কে বলেন, ‘নবী (সা.) রূঢ় বক্তা ছিলেন না, প্রয়োজনের সময়ও তিনি কঠোর ভাষা ব্যবহার করতেন না। প্রতিহিংসা তার সাথে ছিল না মোটেও। মন্দের বিনিময়ে ভালোই করেছেন। সব ক্ষেত্রেই তিনি ক্ষমা পছন্দ করতেন। তিনি লোকদেরকে উপদেশ দিয়েছিলেন, “আল্লাহর ইবাদত কর, করুণাময় প্রভু, ক্ষুধার্তকে খাবার দাও, সালাম দাও এবং এসব কাজের মাধ্যমে জান্নাতে প্রবেশ কর। তিনি উত্তর দিলেন, "ক্ষুধার্তকে খাওয়ানো এবং অপরিচিত সকলকে সালাম করা।" (বুখারী ও মুসলিম)। মহানবী (সা.)-এর মর্যাদাকে সম্মান করা মুসলমানদের ধর্মীয় কর্তব্য এবং প্রত্যেক মুসলমানের ঈমানের মৌলিক অংশ।

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রতিযোগিতা: চ্যাটজিপিটি বনাম ডিপসিক?

র্তমান প্রযুক্তি বিশ্বে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI) নিয়ে নতুন প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছে। ওপেনএআই-এর চ্যাটজিপিটি ও চীনের ডিপসিকের মধ্যে এই প্রতিদ্বন্দ্বিতা শুধু প্রযুক্তিগত দক্ষতার নয়, বরং অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক দিক থেকেও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। চ্যাটজিপিটি দীর্ঘদিন ধরে ব্লগ লেখা, গবেষণা, প্রোগ্রামিংসহ নানান কাজে অপরিহার্য টুল হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। কিন্তু সম্প্রতি চীনের তৈরি ডিপসিক এআই জগতে নতুন আলোড়ন তুলেছে। তারা দাবি করছে, তুলনামূলক কম চিপ ব্যবহার করেই অত্যাধুনিক এআই সেবা দেওয়া সম্ভব, যেখানে ওপেনএআই-এর বিশাল মডেলগুলোর জন্য ১৬,০০০ বা তারও বেশি চিপ প্রয়োজন হয়, সেখানে মাত্র ২০০০ চিপ দিয়ে ডিপসিক কার্যকরভাবে কাজ করতে সক্ষম। দুই প্ল্যাটফর্মের মধ্যে উল্লেখযোগ্য পার্থক্য রয়েছে। ✅ চ্যাটজিপিটি: বিস্তৃত বিশ্লেষণ ও গভীর গবেষণা উপস্থাপন করতে পারে, যা একাডেমিক ও জটিল সমস্যার সমাধানে সহায়ক। ✅ ডিপসিক: দ্রুত এবং সংক্ষিপ্ত উত্তর দিতে পারে, যা তাৎক্ষণিক ফলাফল প্রত্যাশী ব্যবহারকারীদের জন্য উপযোগী। লেখালেখির ক্ষেত্রে চ্যাটজিপিটি কেবল ধারণা ও প্লটের কাঠামো গড়ে তোলে, যেখানে ডিপসিক প্রায় পুরো গল্প তৈরি করে দিতে পারে। একইভাবে, কোডিংয়ের ক্ষেত্রেও ডিপসিক কিছু ক্ষেত্রে দ্রুত সমাধান দিতে পারে বলে অনেকে মনে করছেন। ডিপসিকের বিরুদ্ধে ব্যবহারকারীর গোপনীয়তা সংরক্ষণ ও তথ্য ব্যবস্থাপনা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। অস্ট্রেলিয়াসহ কয়েকটি দেশের সরকার ইতোমধ্যেই ডিপসিকের ডেটা নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। ওপেনএআই নিজেও অতীতে অনুমতি ছাড়া মানুষের লেখা ডেটা প্রশিক্ষণের জন্য ব্যবহারের অভিযোগের মুখে পড়েছিল, যা এখন ডিপসিকের বিরুদ্ধে উঠছে। ডিপসিকের সাফল্যের ফলে এআই চিপের বাজারেও বড় প্রভাব পড়েছে। এনভিডিয়া, যারা উন্নত চিপ তৈরিতে বিশ্বব্যাপী অগ্রগণ্য, তাদের শেয়ারের মূল্য একদিনে প্রায় ১৭% কমে গেছে। কারণ, কম শক্তিশালী হার্ডওয়্যারেও কার্যকর এআই সম্ভব হলে উচ্চমূল্যের উন্নত চিপের বাজার চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বে। যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে প্রযুক্তিগত প্রতিযোগিতা নতুন কিছু নয়, তবে ডিপসিকের উদ্ভাবন নতুন মাত্রা যোগ করেছে। যুক্তরাষ্ট্র ইতোমধ্যেই চীনে উন্নত চিপ রপ্তানির ওপর বিধিনিষেধ আরোপ করেছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, কম খরচে ভালো এআই তৈরি হলে মার্কিন প্রযুক্তি খাতেরও লাভ হতে পারে। এই প্রতিযোগিতা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ভবিষ্যৎকে আরও উন্নত ও বহুমাত্রিক করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। যেখানে দ্রুত এবং সাশ্রয়ী সমাধান দরকার, সেখানে হয়তো ডিপসিক এগিয়ে থাকবে, আর যেখানে গবেষণা ও জটিল বিশ্লেষণের প্রয়োজন, সেখানে চ্যাটজিপিটির মতো বৃহৎ মডেলগুলো প্রাধান্য পাবে। শেষ পর্যন্ত, এই প্রতিযোগিতাই হয়তো এআই প্রযুক্তিকে আরও দক্ষ, নিরাপদ এবং সাশ্রয়ী করবে।

সারা দেশ

আরও পড়ুন
সোনামুই উত্তরপাড়ায় নবনির্মিত জামে মসজিদের উদ্বোধন, প্রধান অতিথি এডভোকেট সালাম পিন্টু।

সোনামুই উত্তরপাড়া জামে মসজিদের শুভ উদ্বোধন করলেন এডভোকেট আব্দুস সালাম পিন্টু সংবাদদাতা : এস কে শিপন টাঙ্গাইলের সোনামুই উত্তর পাড়া এলাকায় নবনির্মিত সোনামুই উত্তরপাড়া জামে মসজিদ-এর শুভ উদ্বোধন ও ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন অনুষ্ঠিত হয়। এ শুভ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে উদ্বোধন করেন এডভোকেট আব্দুস সালাম পিন্টু, সাবেক উপমন্ত্রী ও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)-এর ভাইস চেয়ারম্যান। অনুষ্ঠানস্থলে এডভোকেট সালাম পিন্টুর সঙ্গে বিএনপি ও তার সহযোগী সংগঠনের বেশ কয়েকজন নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন। স্থানীয় মুসল্লি, গণ্যমান্য ব্যক্তি ও এলাকাবাসীর উপস্থিতিতে পরিবেশ ছিল উৎসবমুখর। উদ্বোধনী বক্তব্যে এডভোকেট আব্দুস সালাম পিন্টু বলেন, “আমি যদি এবারের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জনতার ভালোবাসায় এমপি নির্বাচিত হতে পারি, তবে টাঙ্গাইল জেলার মানুষের কল্যাণে সর্বদা সমাজসেবার কাজে পাশে থাকব ইনশাল্লাহ।” তিনি আরও উল্লেখ করেন যে, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের উন্নয়ন ও এলাকার সার্বিক উন্নয়নকাজে তিনি কার্যকর ভূমিকা রাখতে চান। অনুষ্ঠানের শেষে এলাকাবাসীর পক্ষ থেকে তাকে ফুলের মালা পরিয়ে সম্মাননা জানানো হয়। পরে তিনি নিজ হাতে মসজিদের উদ্বোধনী কাজের সূচনা করেন। স্থানীয়দের মতে, নতুন এই জামে মসজিদটি এলাকাবাসীর দীর্ঘদিনের প্রত্যাশা পূরণ করবে এবং ধর্মীয় শিক্ষার পাশাপাশি সামাজিক ঐক্য ও সম্প্রীতি বৃদ্ধিতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

ডিসেম্বর ১১, ২০২৫ 0
টাঙ্গাইলের দেলদুয়ারে ইউএনও’র হস্তক্ষেপে নবম শ্রেণীর ছাত্রীর বাল্য বিয়ে বন্ধ

টাঙ্গাইলের দেলদুয়ারে ইউএনও’র হস্তক্ষেপে নবম শ্রেণীর ছাত্রীর বাল্য বিয়ে বন্ধ

নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ থানায় সিআর জিআর ও নিয়মিত মামলায় পুলিশের হাতে একদিনে গ্রেফতার-১০

র‍্যাবিস ও আরআইজি টিকার সংকট: টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে রোগীদের ভোগান্তি

র‍্যাবিস ও আরআইজি টিকার সংকট: টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে রোগীদের ভোগান্তি

টাঙ্গাইলের ঘাটাইলে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় দুইজন নিহত
টাঙ্গাইলের ঘাটাইলে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় দুইজন নিহত

টাঙ্গাইলের ঘাটাইলে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা লেগে দুজন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও একজন। বুধবার (১০ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে উপজেলার জাঙ্গালিয়া এলাকায় মর্মান্তিক এ দুর্ঘটনা ঘটে। তাৎক্ষণিকভাবে হতাহতদের পরিচয় পাওয়া যায়নি। ঘাটাইল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মোকছেদুর রহমান জানান, তিন আরোহী একটি মোটরসাইকেলে করে গারোবাজার থেকে ঘাটাইলের দিকে যাচ্ছিলেন। পথে অতিরিক্ত গতি ও নিয়ন্ত্রণ হারানোয় মোটরসাইকেলটি সড়কের পাশের একটি গাছের সঙ্গে সজোরে ধাক্কা লাগে। এতে ঘটনাস্থলেই দুই আরোহী মারা যান এবং অপরজন গুরুতর আহত হন। স্থানীয় লোকজন প্রথমে তাদের উদ্ধার করে। পরে আহত ব্যক্তিকে দ্রুত টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়। তাঁর অবস্থাও আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে। দুর্ঘটনার খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। নিহতদের পরিচয় শনাক্তের চেষ্টা চলছে। পাশাপাশি দুর্ঘটনার প্রকৃত কারণ জানতে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। ঘাটাইল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি )আরও বলেন, “মোটরসাইকেলে তিনজন আরোহী ছিলেন। অতিরিক্ত গতি এবং হেলমেট না পরার কারণে মৃত্যুঝুঁকি আরও বেড়েছে। পরিচয় শনাক্তের পর পরিবারকে জানানো হবে।”

ডিসেম্বর ১১, ২০২৫ 0

আগামী ১৬ ডিসেম্বর থেকে এনইআইআর চালু, অনিবন্ধিত মোবাইল নিবন্ধনের সময় বাড়ল ১৫ মার্চ পর্যন্ত

হার্টে ছিদ্র ২ বছরের আছিয়ার চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন ব্যারিস্টার কায়সার কামাল

নেত্রকোনা দুর্গাপুরে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস পালিত

বৈঠাখালি মঙল শরী নদীতে কাঠের সেতু নির্মাণ: জনদুর্ভোগে ত্বরিত সাড়া দিলেন ব্যারিস্টার কায়সার কামাল

যাদের জন্য সেতু নির্মাণ, সেই ছাত্র-শিক্ষক ও সাধারণ মানুষের হাতে উদ্বোধন; উপকৃত হবে ৬ গ্রামের হাজারো মানুষ, নেত্রকোণার দুর্গাপুর-কলমাকান্দা এলাকার জনজীবনে দীর্ঘদিন ধরে একটি বড় সমস্যা ছিল “বৈঠাখালি মঙ্গল শরি” নদী পারাপার। নদীতে সারা বছর পানি থাকায় প্রতিদিন ঝুঁকি নিয়ে পার হতে হতো শিক্ষার্থী, শিক্ষক, কৃষক, নারী ও সাধারণ পথচারীদের। সরকারি উদ্যোগের অভাবে বহু বছর ধরে এলাকা ছিল অবহেলিত। আর সেই দুর্ভোগের মধ্যেই স্বেচ্ছাশ্রমে নির্মিত হলো ১০৫ ফুট দীর্ঘ কাঠ-বাঁশের সেতু—যা নির্মাণ করে দিয়েছেন বিএনপির কেন্দ্রীয় আইন বিষয়ক সম্পাদক ও জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের মহাসচিব ব্যারিস্টার কায়সার কামাল। ২৯/১১/২০২৫ ইং নাজিরপুর কৃষক সমাবেশে যোগ দিতে যাওয়ার পথে ব্যারিস্টার কায়সার কামাল দেখতে পান—স্কুলের শ’খানেক ছাত্র-ছাত্রী এবং কয়েকজন শিক্ষক নদীর পাড়ে অসহায়ভাবে অপেক্ষা করছেন। তিনি গাড়ি থামিয়ে তাদের পাশে দাঁড়ান এবং জানতে চান সমস্যার কারণ। শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা জানান, ব্যারিস্টার কায়সার কামাল কে জানান, স্যার, প্রতিদিনই এই নদী পার হতে গিয়ে আমরা বহু কষ্ট করি। বর্ষায় নৌকা না পেলে স্কুলে যাওয়া বন্ধ থাকে। গ্রামবাসীর জন্যও নদী পার হওয়া অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। এই কথাগুলো তাঁকে গভীরভাবে নাড়া দেয়। মুহূর্তেই সিদ্ধান্ত নেন—এই সমস্যার স্থায়ী সমাধান করতে হবে। ব্যারিস্টার কায়সার কামালের নির্দেশনা ও আশ্বাসে স্থানীয় জনগণ, ছাত্রদের অভিভাবক, যুবসমাজ এবং দলীয় কর্মীরা স্বেচ্ছাশ্রমে এগিয়ে আসেন। মাত্র একদিনের প্রস্তুতির পরই শুরু হয় সেতু নির্মাণ। ৬ ডিসেম্বর ২০২৫ তারিখে শুরু হওয়া এই কাজটি দিনে-রাতে অব্যাহত থাকে। নির্মিত সেতুর বৈশিষ্ট্য—দৈর্ঘ্য: ১০৫ ফুট ,প্রস্থ: ৫ ফুট কাঠ ও বাঁশের সমন্বয়ে মজবুতভাবে তৈরি বর্ষাকালসহ সারা বছর ব্যবহারযোগ্য করে নকশা করা স্থানীয় প্রবীণ নাগরিকদের মতে, “বিগত ৩০ বছরে এমন কাজ কেউ দেখেনি। এত দ্রুত সিদ্ধান্ত, এত দ্রুত কাজ—এটি এলাকার মানুষের কাছে দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে।” ১০ ডিসেম্বর: আবেগঘন উদ্বোধন ,মাত্র চার দিনের প্রচেষ্টায় সেতুটি ব্যবহারের উপযোগী হয়ে ওঠে। এরপর ১০ ডিসেম্বর ২০২৫, সেতুটির উদ্বোধনে ছিল অনন্য একটি দৃশ্য—কোনো রাজনৈতিক নেতা বা অতিথি নয়, সেতুটি উদ্বোধন করেন সেই শিশু-কিশোর, শিক্ষক এবং গ্রামবাসী, যাদের দৈনন্দিন জীবনের কষ্ট লাঘবের জন্যই এটি নির্মাণ করা হয়েছে। উদ্বোধনী মুহূর্তে উপস্থিত লোকজন বলেন, “এটি শুধু একটি সেতু নয়—এটি আমাদের বাঁচার স্বস্তি, আমাদের সন্তানদের নিরাপত্তা।”৬ গ্রামের মানুষের দুঃখ-দুর্দশা লাঘব নতুন সেতুটি চালু হওয়ায় উপকৃত হবে—২টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শত শত শিক্ষার্থী,পার্শ্ববর্তী জামে মসজিদের অসংখ্য মুসল্লি,কৃষক, দিনমজুর, কর্মজীবী মানুষ,এবং মোট ৬টি গ্রামের সাধারণ মানুষ, যাদের প্রতিদিনের যাতায়াত সহজ ও নিরাপদ হয়েছে। স্থানীয় নারীরা জানান, হাসপাতাল, বাজার ও স্কুলে যেতে আর আগের মতো দুর্ভোগ পোহাতে হবে না। এলাকাবাসীর স্বতঃস্ফূর্ত উদ্যোগে প্রশংসা জানিয়ে ব্যারিস্টার কায়সার কামাল বলেন—মানুষের সমস্যা শুনে চুপ থাকা আমাদের কাজ নয়। দ্রুত পদক্ষেপ নিয়েছি কারণ মানুষের কষ্ট সহ্য হয় না। উন্নয়ন ও মানবসেবা—এই দুটি বিষয়ই আমার অঙ্গীকার। তিনি আরও বলেন,জনগণ সহযোগিতা করলে আরও অনেক এলাকায় এমন উদ্যোগ নেওয়া হবে। এলাকার জনপ্রিয় মহল এবং প্রবীণদের মন্তব্য—ব্যারিস্টার কায়সার কামাল দেখিয়ে দিলেন—উদ্যোগ চাই, কাজ করা সম্ভব। এটি মানুষকে সম্মান দেওয়ার নজির। আমাদের সন্তানদের নিরাপত্তা আজ নিশ্চিত হলো। দুর্গাপুর–কলমাকান্দা অঞ্চলের উন্নয়নে ব্যারিস্টার কায়সার কামালের সক্রিয় ভূমিকা মানুষের মধ্যে নতুন আস্থা সৃষ্টি করেছে। চিকিৎসা সহায়তা, রাস্তা-মেরামত, সেতু নির্মাণ, দরিদ্র মানুষের পাশে দাঁড়ানো—সব ক্ষেত্রেই তাঁর কার্যক্রম জনমনে ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া তৈরি করছে। এই কাঠের সেতু তাই শুধু একটি স্থাপনা নয়—এটি জনকল্যাণমুখী রাজনীতির জীবন্ত উদাহরণ।

ডিসেম্বর ১০, ২০২৫ 0

টাঙ্গাইলে কাভার্ড ভ্যানকে ট্রাকের ধাক্কা: নিহত ২

টাঙ্গাইলে ট্রাক-কাভার্ডভ্যান সংঘর্ষে নিহত ২

টাঙ্গাইলে ট্রাক-কাভার্ডভ্যান সংঘর্ষে নিহত ২

টাঙ্গাইলের তিন সংগঠনের সাংবাদিকদের সঙ্গে নতুন এসপির মতবিনিময় অনুষ্ঠিত

টাঙ্গাইলের তিন সংগঠনের সাংবাদিকদের সঙ্গে নতুন এসপির মতবিনিময় অনুষ্ঠিত

0 মন্তব্য