রাজধানীর কামরাঙ্গীচর থানা বিএনপির নবগঠিত কমিটির আহ্বায়ক ঘোষণা করা হয়েছে মোহাম্মদ নাঈমকে।
কামরাঙ্গীচর থানা বিএনপি আয়োজিত এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে নবগঠিত কমিটির আহ্বায়ক মোহাম্মদ নাঈমকে সংবর্ধনা ও ক্রেস্ট তুলে দেওয়া হয়।
এ অনুষ্ঠানে কামরাঙ্গীচর থানা বিএনপির বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনে উপস্থিতিতে তাকে সংবর্ধনা ও ক্রেস্ট তুলে দেওয়া হয়।
কামরাঙ্গীচর থানা বিএনপির নবগঠিত কমিটির আহ্বায়ক মোহাম্মদ নাঈমের নেতৃত্বে অনুষ্ঠানে বিএনপির প্রবিণ নেতা ও যারা বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে নির্যাতনের শিকার হয়ে মারা গিয়েছেন তাদের স্মরণে ১ মিনিট দাঁড়িয়ে থেকে সম্মান জানানো হয়।
মরণোত্তর গণ সংবর্ধনা ও ক্রেস্ট তুলে দেওয়া হয় লড়াকু নেতাদের হাতে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মোহাম্মদ নাঈম বলেন, আমরা দীর্ঘ দিন হামলা,মামলা,নির্যাতনের শিকার হয়েছি এখন আমাদের সময় এসেছে।
সবাই একসাথে মিলেমিশে কাজ করি। আপনারা জানেন, আওয়ামী লীগ সরকার বিএনপির ওপর যে নির্যাতন করেছে তার ফল তার পেয়েছে।
আমাদের নেত্রী বেগম জিয়া মাতৃভূমিকে নিজের সন্তানের মত দেখেছে বলেই আজও তিনি বাংলার মাটিকে আঁকড়ে ধরে আছেন।
কারণ তিনি জানেন দেশ ও দেশের জনগণ বিএনপিকে ভালোবসে। তাই তিনি দেশকে ছেড়ে যান নি।
নাঈম আরও বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার ভারতের সাথে মিলে দেশকে অস্থিতিশীল করা চেষ্টা চালিয়ে গিয়েছে। বাংলার জনগন তা প্রতিহত করেছে।
কামরাঙ্গীরচর থানা বিএনপির নবগঠিত আহবায়ক, সাবেক কামরাঙ্গীরচর থানা বিএনপি'র সফল সাধারণ সম্পাদক, ৫৬ নং ওয়ার্ড বিএনপির জনতার কাউন্সিলর, জনাব মোঃ নাঈম ভাই,
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, যুগ্ন আহবায়ক, জনাব হাজী মোহাম্মদ জহিরুল হক জহির,যুগ্ন আহবায়ক, জনাব মোহাম্মদ আহসান মেম্বার, যুগ্ন আহবায়ক জনাব মোঃ আজিজ মেম্বার, যুগ্ন আহবায়ক জনাব মোঃ নজরুল ইসলাম নজরুল ভাই, যুগ্ন আহবায়ক জনাব মোয়াজ্জেম হোসেন মোড়ল,ঢাকা মহানগর দক্ষিণ মহিলা দলের সহ-সভাপতি মোছাম্মাত ফেরদৌসী, ৫৫ নং ওয়ার্ডের সম্মানিত আহবায়ক জনাব মোঃ শহিদুল ইসলাম শহিদুল,৫৬ নং ওয়ার্ড এর সম্মানিত আহবায়ক জনাব মোঃ গোলাম রসুল শামীম ও সদস্যসচিব সালাউদ্দিন,
আরও উপস্থিত ছিলেন, ৫৭ নং ওয়ার্ডের অন্যতম যুগ্ন আহবায়ক জনাব মোঃ স্বাধীন তালুকদার, খন্দকার নাসির , মোঃ মারুফ হোসেন, কামরাঙ্গীরচর থানা শ্রমিক দলের সভাপতি মোঃ কাজল ও সেক্রেটারি মোঃ ফায়জুল ইসলাম, মৎস্যজীবী দলের সভাপতি মোঃ রিজভী,জাসাসের সভাপতি মোঃ শরিফুল ইসলাম প্রিন্স, তাঁতি দলের সভাপতি আব্দুল আউয়াল সেন্টু ও সেক্রেটারি মোঃ রাসেল, মহিলা দলের সাবেক সভাপতি কামরাঙ্গীরচর থানা বিএনপি সালমা বেগম, বর্তমান সভাপতি মোছাম্মাত সেতারা সহ কামরাঙ্গীচর থানার বিএনপির অনেক সিনিয়র নেতৃবৃন্দ ও ওয়ার্ডের নেতৃবৃন্দ।
সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছেন, আচার ওয়ালা ঘাট,পাকাপোল, সিলেটিয়া বাজার,আহসানবাগ ও ওসমান ঘাট ইউনিট এর সকল নেতৃবৃন্দ।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন, ৫৭ নং ওয়ার্ডের যুগ্ন আহবায়ক মোঃ রেজাউল করিম ও যুগ্ন আহবায়ক মোঃ রফিকুল ইসলাম সেন্টু।
অনুষ্ঠানটি পরিচালনায় ও আয়োজনে সহযোগিতা করেছেন মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম হৃদয় সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ৭ নং ওয়ার্ড যুবদল, মোঃ বাদল সাবেক সহ-সভাপতি ৭ নং ওয়ার্ড যুবদল, মোঃ আলি নুর অন্যতম সদস্য ৫৭ নং ওয়ার্ড বিএনপি, খন্দকার কায়সার আহমেদ অন্যতম সদস্য ৫৭ নং ওয়ার্ড বিএনপি, মোঃ মনির সাবেক ক্রিয়া সম্পাদক ৮ নং ওয়ার্ড বিএনপি, মোহাম্মদ নাসিম ও ছোট মনির, মোঃ রুবেল সহ ইউনিটের অনেক নেতৃবৃন্দ
দুর্নীতি তালাশ নিউজ টিভির নতুন ব্যুরো চিপ (ঢাকা বিভাগ) হলেন মোঃ মনিরুজ্জামান। নিজস্ব প্রতিবেদকঃ দুর্নীতি তালাশ নিউজ টিভি পরিবারে ব্যুরো চিপ (ঢাকা বিভাগ) পদে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন অভিজ্ঞ সংবাদকর্মী মোঃ মনিরুজ্জামান। তার দীর্ঘদিনের সাংবাদিকতা অভিজ্ঞতা ও নিষ্ঠা প্রতিষ্ঠানকে আরও গতিশীল ও শক্তিশালী করে তুলবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন সংশ্লিষ্টরা। প্রতিষ্ঠানটির দায়িত্বশীলরা জানান, দুর্নীতি দমন ও সামাজিক অন্যায়-অবিচার তুলে ধরতে মোঃ মনিরুজ্জামান সাহেবের নেতৃত্ব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। তার আন্তরিক প্রচেষ্টা ও স্বচ্ছ দৃষ্টিভঙ্গি দুর্নীতি তালাশ নিউজ টিভির কর্মকাণ্ডকে আরও এগিয়ে নেবে। এই উপলক্ষে শুভেচ্ছা জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেনঃ ১️⃣ মোঃ শাহ নেওয়াজ, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, দুর্নীতি তালাশ নিউজ টিভি ২️⃣ মোঃ শহিদুল ইসলাম, সম্পাদক ও প্রকাশক, দুর্নীতি তালাশ নিউজ টিভি ৩️⃣ মোঃ মাহমুদুল হাসান, বার্তা সম্পাদক, দুর্নীতি তালাশ নিউজ টিভি তারা এক যৌথ বিবৃতিতে বলেন— “আমরা মোঃ মনিরুজ্জামান সাহেবের সার্বিক মঙ্গল কামনা করছি। তার প্রচেষ্টা ও নেতৃত্বে দুর্নীতি তালাশ নিউজ টিভি পরিবার অচিরেই আরও শক্তিশালী অবস্থানে পৌঁছাবে।”
বাংলাদেশের বৃহৎ এনজিও সংস্থা "আশা"এর উদ্যোগে হয়ে গেল ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পেইন যেখানে ফ্রিতে চিকিৎসা দেওয়া হয় এলাকার বিভিন্ন পেশাজীবী এবং কর্মজীবী মানুষের মধ্যে। ২৪ অক্টোবর ২০২৫ তারিখে টাঙ্গাইল জেলার গোপালপুর উপজেলার সোনামুই গ্রামে সকাল থেকে এই ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পেইন করা হয় আশায় এনজিও হেমনগর শাখার উদ্যোগে এটি বাস্তবায়িত করা হয়। উক্ত ক্যাম্পেইনে উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্যকর্মী এবং মেডিকেল অফিসারসহ অন্যান্য সেবিকারা। আশা এনজিও কর্তৃক ক্যাম্পেইনে বিশেষ ভূমিকা পালন করেছেন "আশা" হেমনগর ব্রাঞ্চের পক্ষথেকে আশা এনজিওর এই ক্যাম্পেইনে গ্রামের সকল পেশাজীবীর মানুষেরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে ক্যাম্পেইনটিতে অংশগ্রহণ করেন এবং তারই মাধ্যমে তাদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা সঠিক ভাবে নিরূপণ করতে সহযোগিতা করেন। আশা এনজিওর মাধ্যমে ক্যাম্পেইন করে মানুষের জন্য সময় উপযোগী এবং প্রয়োজনীয় একটি বিষয় হয়ে দাঁড়াবে যেটি গ্রামের মানুষের মধ্যে সচেতনতা এবং স্বাস্থ্য সঠিকভাবে পর্যালোচনা বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এই উদ্যোগে এলাকাবাসী অত্যন্ত প্রাণবন্ত ভাবে উৎফুল্ল প্রকাশ করেছে। উক্ত ক্যাম্পেইনে উপস্থিত ছিলেন সাংবাদিকবৃন্দ এবং সাধারণ মানুষ। এবং তাদের ক্যাম্পেইন ডাক্তার সঠিকভাবে স্বাস্থ্যসেবা প্রদান করেছে। আশা এনজিও আগামী দিনগুলোর জন্য এইরকম ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পেইন মানুষের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় একটি ধাপ হিসাবে গণ্য হবে।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবকদল সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার মোল্লা পাড়া ইউনিয়ন শাখার উদ্যোগে কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার বিকালে সদর উপজেলার স্থানীয় বেতগঞ্জ বাজাএই সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সদর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক আবুল কাশেম দুলু সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব এডভোকেট দীপংঙ্কর বনিক সুজিতের সঞ্চালনায় সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সুনামগঞ্জ জেলা স্বেচ্ছাসেবকদলের আহবায়ক মনাজ্জির হোসেন। সমাবেশে প্রধান বক্তা হিসাবে বক্তব্য রাখেন সুনামগঞ্জ জেলা স্বেচ্ছাসেবকদলের সদস্য সচিব জাহাঙ্গীর আলম, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহবায়ক সুহেল মিয়া, শাহজাহান মিয়া, এডভোকেট আব্দুল আহাদ জুয়েল, সদর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহবায়ক মুজাব্বির হোসেন অপু, ইমরান হোসেন শ্যামল, বিপ্লব খান, মো:শামিম আহমদ, সেচ্ছাসেবক দলের দপ্তর সম্পাদক সাদিকুর রহমান চৌধুরী, জেলা সেচ্ছাসেবক দলের সদস্য আতাউর চৌধুরী শাহীন প্রমুখ। এ ছাড়া ও উপস্থিত ছিলেন জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহবায়ক আনোয়ার আলম, লিয়াকত আলী, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য আতহাব চৌধুরী হাসান, শাখাওয়াত হোসেন পলাশ, সদর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক ইমন আহমেদ, ফয়সাল আহমেদ, মিছবাহ হোসেন, পৌর স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব মহিম উদ্দিন, জেলা যুবদলের সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক মঈনুদ্দিন আহমেদ রিপন,সদর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য আব্দুল কাইয়ুম সৌরভ, বিএনপি নেতা নুরুল ইসলাম, ময়না মিয়া,স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা রুজেল আহমেদ, আবুল হাসনাত, জেলা ছাত্রদল নেতা ইয়াহিয়া হাসান প্রমুখ। এ সময় সদর উপজেলা ও ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক দলের বিভিন্ন স্তরের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। বক্তারা বলেন,বিএনপি ও সহযোগি সংগঠনের দুঃসময়ে যারা রাজপথে নির্যাতিত ও নিপিিতড় হয়েছেন, তাদের যথাযথ মূল্যায়নের ভিত্তিতেই ভবিষ্যতের ইউনিয়ন কমিটি গঠন করতে হবে। আওয়ামী লীগ ঘেঁষা বা ফ্যাসিস্টদের সাথে সম্পৃক্ত কোনো ব্যক্তিকে কমিটিতে রাখা যাবে না বলেও তারা দাবি জানান। দুর্দিনে যারা আন্দোলন সংগ্রামে ছিলেন তাদেরকে কমিটিতে মুল্যায়ন করা হবে। তারা বলেন,সুনামগঞ্জে জাতীয়তাবাদি শক্তির প্রাণপূরুষ এবং বিগত স্বৈরাচারী ফ্যাসিস্ট আওয়ামীলীগ সরকারের আমলে জেল জুলুম,হুলিয়া মাথায় নিয়ে এই সংগঠনের নেতৃবৃন্দরা কেবল জেলা বিএনপির সাবেক সাধারন সম্পাদক ও বর্তূমান জেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটির অন্যতম সদস্য এবং আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সুনামগঞ্জ-৪(সদর ও বিশ্বম্ভরপুর) আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন প্রত্যাশী এ্যাডভোকেট নুরুল ইসলাম নুরুলের নেতৃত্বে আমরা রাজপথে ছিলাম এবং আগামী নির্বাচনে এই আসনে জনপ্রিয় ধানের শীষের প্রার্থী একমাত্র নুরুল ইসলাম নুরুলকে বিএনপির প্রার্থী করতে দলের চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া,ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের নিকট তৃণমূলের নেতৃবৃন্দরা জোর দাবী জানান।
(২২ অক্টোবর) সকালে টাঙ্গাইল পৌর এলাকার পার্ক বাজার সংলগ্ন গৌর ঘোষ দধি ও মিষ্টান্ন ভান্ডারে এই অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযানটি পরিচালনা করেন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক আসাদুজ্জামান রুমেল। তিনি তার বিশেষ মনিটরিং টিম নিয়ে দোকানে থাকা দইয়ের উৎপাদন ও মেয়াদোত্তীর্ণের তারিখ না থাকা, বেশ কিছু পরিমাণ পচে যাওয়া দই দোকানে সংরক্ষণ করা এবং মিষ্টান্ন তৈরীর বড় কড়াইয়ে টিকটিকির মল পাওয়ার দায়ে টাঙ্গাইলের গৌর ঘোষ দধি ও মিষ্টান্ন ভান্ডারকে ১ লক্ষ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। তিনি আরও জানান, গৌর ঘোষ দধি ও মিষ্টান্ন ভান্ডারকে সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে। ভবিষ্যতে এ ধরনের অভিযোগ পাওয়া গেলে, আরও কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। জনস্বার্থে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবেন। অভিযানে পৌর স্যানেটারি ইন্সপেক্টর ও আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। অভিযোগ প্রসঙ্গে গৌর ঘোষ দধি ও মিষ্টান্ন ভান্ডারের স্বত্বাধিকারী স্বপ্নন কুমার ঘোষ জানান, সাধারণত তিনি খুচরা ভাবে দধি বিক্রি করে থাকেন। ফলে তৈরিকৃত দধিতে উৎপাদন ও মেয়াদোত্তীর্ণের তারিখ দেওয়া সম্ভব হয় না। তবে এখন থেকে দেওয়া হবে। তিনি আরও জানান, উদ্ধারকৃত পচে যাওয়া দধিগুলো ফেলে দেওয়ার জন্য রাখা হয়েছিল। এছাড়া যে মিষ্টি তৈরীর বড় কড়াইয়ে টিকটিকির মল হাওয়া গেছে, সেটি বর্তমানে মিষ্টি তৈরীর কাজে ব্যাবহার করা হচ্ছে না। আমরা সবসময় চেষ্টাকরি গ্রাহককে সর্বোচ্চ মানের দধি ও মিষ্টান্ন সরবরাহ করার।
সুনামগঞ্জে ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন বলেন, জাতীয় নির্বাচনকে কেন্দ্র করে দেশে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা লাগানোর কোন সুযোগ নেই। অবাধ,সুষ্ঠ সুন্দর ও নিরপেক্ষ নির্বাচন করতে সরকারের পাশাপাশি সকল বাহিনী ইতিমধ্যে প্রস্তুতি নিচ্ছে। আজ শুক্রবার দুপুরে সুনামগঞ্জের সীমান্তবর্তী তাহিরপুর উপজেলার লাউরেরঘর এলাকায় শ্রী শ্রী অদ্বৈত মহাপ্রভুর মন্দির কমপ্লেক্স ভবণ নির্মাণ কাজ পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নে এসব কথা বলেন ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন। তিনি বলেন, ইতিমধ্যে সরকার নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণা করেছে এবং নির্বাচন কমিশন সেই অনুযায়ী কাজ করবে। সেই সাথে ইতিমধ্যে পুলিশের ট্রেনিং, সেনাবাহিনীর কতজন লোক থাকবে সেই কাজও শুরু হয়েছে। আমাদের প্রত্যাশা নির্ধারিত তারিখে এই সরকার সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও উৎস উদ্দীপনার মধ্যে দিয়ে জাতীয় নির্বাচন সম্পূর্ণ করতে পারবে সেই প্রস্তুুতি সরকারের আছে। এবং নির্বাচিত সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করে আমরা আমাদের পুরোনো ঠিকানায় চলে যাবো। এসময় উপস্থিত ছিলেন, জেলা প্রশাসক ডাঃ মোহাম্মদ ইলিয়াছ মিয়া, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জাকির হোসেন, তাহিরপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মেহেদী হাসান মানিক ,শ্রী শ্রী অদ্বৈত ধাম পরিচালনা কমিটির সাধারন সম্পাদক অদ্বৈত রায় ও সুরঞ্জিত চৌধুরী টপ্পা প্রমুখ।
টাঙ্গাইল ভূঞাপুর উপজেলায় ২৮/১০/২০২৫ ইং তারিখে ভূয়াপুর যুবদল এর আয়োজনে পালিত হলো ৪৭ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে আনন্দ মিছিল ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলার বাসস্ট্যান্ড এর গোলচত্বর এ উপজেলা ও পৌর যুবদলের উদ্দ্যোগে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। উপস্থিত শিলেন উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক খন্দকার জুলহাজ আলমের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন, সাবেক উপমন্ত্রী এডভোকেট আব্দুস সালাম পিন্টু। অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন, উপজেলা যুবদলের সদস্য সচিব অনির্বাণ আমীর দুখু ও পৌর যুবদলের সদস্য সচিব তরিকুল ইসলাম বাবু। বিশেষ অতিথি ছিলেন, উপজেলা বিএনপির সভাপতি এডভোকেট গোলাম মোস্তফা, সাধারণ সম্পাদক সেলিমুজ্জামান তালুকদার সেলু, পৌর বিএনপির সভাপতি জাহাঙ্গীর হোসেন, সাধারণ সম্পাদক লুৎফর রহমান গিয়াস, উপজেলা বিএনপির সহ-সভাপতি শাহজাহান কবির লিটন, হাবিবুর রহমান ভুট্টো সহ উপজেলা, পৌর ও ইউনিয়ন যুবদলের নেতৃবৃন্দ। তাঁরা উপজেলার বিভিন্ন রোড এ আনন্দ মিছিল করেন এবং স্লোগানে স্লোগানে মুখরিত করেন পুরো এলাকা।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম বলেছেন- আমাদের শাপলা প্রতীক না দেওয়ার কোনো প্রশ্নই নেই। যেহেতু আইনগত বাধা নেই। যখন একটা জিনিস আমার প্রাপ্য-এনসিপির প্রাপ্য যখন সেটা দেওয়া হবে না এইটা কেমন কথা অবশ্যই স্বেচ্ছাচারী আচরণের বিরুদ্ধে আমার লড়াই করতে হবে। এনসিপির যদি প্রয়োজন হয়, এনসিপি এই লড়াইটা রাজনৈতিকভাবে রাজপথে করবে। যদি প্রয়োজন হয় বাংলাদেশের ৬৪টি জেলার ৪৯৫টি উপজেলার এনসিপির অভ্যুত্থানের নেতৃবৃন্দ রাজপথে নেমে এই অধিকারের জন্য লড়াই করবে। আমরা শাপলা প্রতীক নিয়েই আগামী নির্বাচনে অংশগ্রহণ করব। (২৭ অক্টোবর ২০২৫ ) সোমবার দুপুরে টাঙ্গাইল প্রেসক্লাবে সংগঠনের জেলা সমন্বয় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে যোগদান শেষে সাংবাদিকদের সারজিস আলম এসব কথা বলেন। সারজিস আলম জুলাই সনদে বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ তিনটি রাজনৈতিক দলের মধ্যে একটি রাজনৈতিক দলের স্বাক্ষর নেই, সেই জুলাই সনদে অভ্যুত্থানে করে সামনের সারিতে থেকে অভ্যুত্থানকে সংগঠিত করেছে এবং নেতৃত্ব দিয়েছে তাদের প্রতিনিধিত্ব করা রাজনৈতিক দলের স্বাক্ষর নেই, আমরা মনে করি ওই অভ্যুত্থানে বাংলাদেশের সামগ্রিক মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটেনি। এই জুলাই অভ্যুত্থানের পরে এই জুলাই সনদ এখন পর্যন্ত অসম্পূর্ণ জুলাই সনদ। এই জুলাই সনদ দিয়ে দায়সারা ভাব নিয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার নির্বাচনের দিকে অগ্রসর হতে পারে না। তাদেরকে এই দায়বদ্ধতা পূরণ করে নির্বাচনের কথা চিন্তা করতে হবে।
টাঙ্গাইল সদর উপজেলার করটিয়ার গড়াশিন এলাকার জাহানারা বেগম স্কুল অ্যান্ড কলেজ মাঠে অনুষ্ঠিত হয়েছে। কৃষক সমাবেশ ও কৃষি মাঠ সেবা কর্মসূচি। শনিবার (২৫ অক্টোবর)বিকালে টাঙ্গাইলের কৃষিবিদ বৃন্দের ব্যানারে এ অনুষ্ঠানটি অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন কৃষিবিদ এস. এম. খালিদ। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু। বিশেষ অতিথি হিসেবে করটিয়া ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকার কৃষকবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন। উক্ত অনুষ্ঠানটিতে আরও বক্তব্য রাখেন জেলা বিএনপির সাবেক সদস্য সচিব মাহমুদুল হক সানু, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক শফিকুর রহমান শফিক, সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি আজগর আলী, জেলা মহিলা দলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট মমতাজ করিম। সমাবেশে বক্তারা বলেন, কৃষক বাঁচলে দেশ বাঁচবে। কৃষকদের ন্যায্য মূল্য নিশ্চিত করতে হলে সার, বীজ ও কীটনাশকের সহজলভ্যতা বাড়াতে হবে। পাশাপাশি আধুনিক প্রযুক্তিনির্ভর কৃষি ব্যবস্থার প্রসার ঘটাতে হবে। অনুষ্ঠানের শেষে কৃষকদের মাঝে বিভিন্ন ফলজ ও বনজ গাছের চারা এবং উন্নত জাতের বীজ ও ঔষুধ বিতরণ করা হয়। দেশের খাদ্য নিরাপত্তা ও অর্থনীতির ভিত্তি কৃষির ওপর নির্ভরশীল। তাই কৃষকদের প্রতি সম্মান ও প্রণোদনা বৃদ্ধি করা সময়ের দাবি এবং তাদের সর্ব্বোচ সুযোগ সুবিধা দিবে তার সাথে সহজ লভ্য হবে বিভিন্ন কৃষি যন্ত্রপাতি।