গভীর রজণী, মরুময় প্রান্তর
দূর নিহারিকা কুঞ্জের, আলোকোঞ্জল সম্ভার !
সমগ্র মুসলিম বাহিনী, গভীর নিদ্রায় শায়িত
আল্লাহ’র হাবীব তখনওব্ধি, সেজদায় অবনত ।
পরদিন বেজে ওঠে, যুদ্ধের দামামা
নিজ হাতে নবীজি করেন, যুদ্ধের বুহ্য রচনা ।
প্রচন্ড ঝড়ের পূর্বে, সাগর যেমন নিশ্চুপ
সাহাবী আজমাইনরাও, ছিলেন ঠিক তদ্রুপ ।
তাওহীদের ক্ষুদ্রবাহিনীর চোখে, ছিলনা কোন ভয়
আল্লাহ তায়ালা মহা পরাক্রমশীল, তিনি দান করেন বিজয় ।
সত্যের সঙ্গে মিথ্যার আর অন্ধকারের সাথে আলোর
হক ও বাতিল শক্তির সংঘর্ষে, তপ্ত বদরের প্রান্তর ।
সবার হাতেই রক্ত পিয়াসূ, উনমুক্ত তরবারী
মুশরিকদের বিরুদ্ধে মুসলমানদের,’আল্লাহ’ করলেন বিজয়ী ।